বিশেষভাবে সক্ষম ছিলেন ছোট থেকে । বন্ধু থেকে আত্মীয় পরিজন সকলেই টিটকিরি করতেন। স্কুলে পড়াকালীন শিকার হন ৱ্যাগিং এরও। কিন্তু সব প্রতিকূলতা পার করেও আজ সাফল্যের শিখরে তিনি। তাঁর গল্প হার মানাবে সিনেমার রোমাঞ্চকেও।
বব ডিলানের সেই বিখ্যাত গানটি মনে পড়ে , কতটা কোনঠাসা হলে ফের ঘুরে দাঁড়ানো যায়? এর উত্তর হয়তো জয়জিৎ বিশ্বাস। ছোটবেলা থেকেই শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী ছিলেন। আত্মীয়পরিজন বলতেন বেশি দূর এগোবে না। বন্ধুদের টিটকিরি , ragging এর জেরে একসময় সমাজে কোনঠাসাও হয়ে পড়েন। তবে হার মানেননি কখনও।
শুরুতে চাটার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্সি তারপর সার্টিফয়েড ইনফরমেশন সিস্টেম অডিটরের মতো বড় পরীক্ষায় সাফল্যলাভ। এরপর আইএস অডিটের জগতে পদার্পণ। Big 4 সংস্থার সহযোগিতায় kolkata ISACA Chapter উদ্বোধন করেন জয়জিৎ। সেই শুরু । আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে।
২০০৫ সালে টাটা মোটরসের কন্সালটেন্ট নিযুক্ত হন জয়জিৎ। পশ্চিমবঙ্গ সরকার কর্তৃক ২০০০ সালে তাঁকে দেওয়া হয় 'Outstanding Handicapped Person of Year' শিরোপা। তা ছাড়া, ২০১৫-২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রীর সাইবার সিকিউরিটি টাস্ক ফোর্সের সদস্যও ছিলেন জয়জিৎ।২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে হোয়াটসঅ্যাপে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, সাইবার সিকিউরিটি-র সঙ্গে যুক্ত পেশাদার এবং IS audit-দের নিয়ে একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেন। যার মূল্য লক্ষ্যই ছিল দুটি। ক্রিপ্টোকারেলি নিয়ে যাতে যুক্তিগ্রাহ্য আইন তৈরি এবং দেশের তরুণ সমাজ যাতে ক্রিপ্টো-কেলেঙ্কারির হাত থেকে বাঁচতে পারে, সে জন্য চেষ্টা করা। সেই থেকে এখনও একই লক্ষে কাজ করে চলেছে এই প্ল্যাটফর্মটি।
बचपन से ही विकलांगता और छेड़खानी का सामना करने के बावजूद, कोलकाता के जयजित बिश्वास ने सफलता हासिल की। २००५ में वह टाटा मोटर्स के लिए परामर्शदाता बने और २००० में पश्चिम बंगाल सरकार द्वारा 'वर्ष के अत्यधिक विकलांग व्यक्ति' के रूप में पहचान प्राप्त की। उन्होंने २०१५-२०१६ में प्रधानमंत्री के साइबर सुरक्षा कार्यदल के सदस्य के रूप में भी काम किया। २०२२ के फरवरी में, उन्होंने व्हाट्सएप पर चार्टर्ड एकाउंटेंट्स, साइबर सुरक्षा विशेषज्ञों, और आईएस ऑडिटर्स के लिए एक प्लेटफ़ॉर्म बनाया, जिसका मुख्य उद्देश्य क्रिप्टोकरेंसी के संबंध में समझने योग्य कानून बनाना और देश के तरुणों को क्रिप्टो-खतरों से बचाना था।"
0 Comments